বিভাজন
--- মো: রনি হোসেন
ওলে আমার ছোট্ট সোনা মা
খেলার সাথি নেই বুঝিরে তোর
ছেচল্লিশের কাঠামোটা ভেঙে
শৈশবটুকু তোকেই দেব রোজ।
ওরে কিশোর দামাল তরুন চপল
গোঁফের রেখা গোপন করে দেখিস
পায়েল কেমন চেয়েছিল মুখে
খুশির আবেগে একাই বোবা থাকিস
আয়না বুড়োর কচি খোকাটারে
ভালোবেসে নেরে বন্ধু করে।
শ্যামল শ্যামলী নীলোৎ নীলঞ্জনা
বোবা আবেগে কাঁপছ থরো থরো
বুকের কাছে মিছেই বইয়ের বোঝা
শ্রাবন জলে হৃদয় ভরো ভরো
আমার ব্যার্থ যৌবন জঞ্জাল
মিছেই পঁচে হচ্ছে গোবর সার
দিপ্তী টুকু নেরে ভাগ করে
দ্বৈত আবেগে ফুটবে ফুল ভার।
এসো কবি লেখো দেখি
সখের দুটি ছড়া
আমার কলম খাতা পড়ে আছে
লেখোনা ভাই দুটি মনের কথা।
বামনি বুড়ি শাঁক কুড়ুনির ঝি
সোনাঝুরি ঢাকলো কলমি লতা
নেনা মাসি যত পারিস খুটে
উদলা গায়ে আলো বাতাস দে।
কোদাল শাবল গাইতি পাথর বোঝা
মাথায় তুমি বইছো অবিরত
আমার পোশাক খুলে নিয়ে ভাই
মাথায় পাঁগড়ি বেধো মনের মত।
নোনা মাটির কাঠুরে মালো মাঝি
রক্ত ঝরাও বাঘ কুমিরের দাঁতে
নাও হে আমার তপ্ত তরল টুকু
উজান গাঙে নাও ভাসিয়ে যাবে।
সোনার ফসল মাটির বুকে হাঁসে
কিষান হাঁসে দরাজ গরিমায়
আমার পাঁজর অস্থি দিয়ে তুমি
লাঙ্গল তোমার শক্ত কোরো ভাই।
আমার তপ্ত শুদ্ধ বায়ু যত
নেরে কামার হাঁপরে তোর ভোরে
ক্লান্ত দেহে ঘুমাবি তুই যখন
বিশ্বাস তোর জ্বলবে অঙ্গিকারে।
দেওয়ার মত আরতো কিছুই নাই
চক্ষু দুটি রইল শুধু বাকি
এই চোখেতে তোমরা সবাই দেখো
সবার মাঝে একটু বাঁচতে চাই।
--- মো: রনি হোসেন
ওলে আমার ছোট্ট সোনা মা
খেলার সাথি নেই বুঝিরে তোর
ছেচল্লিশের কাঠামোটা ভেঙে
শৈশবটুকু তোকেই দেব রোজ।
ওরে কিশোর দামাল তরুন চপল
গোঁফের রেখা গোপন করে দেখিস
পায়েল কেমন চেয়েছিল মুখে
খুশির আবেগে একাই বোবা থাকিস
আয়না বুড়োর কচি খোকাটারে
ভালোবেসে নেরে বন্ধু করে।
শ্যামল শ্যামলী নীলোৎ নীলঞ্জনা
বোবা আবেগে কাঁপছ থরো থরো
বুকের কাছে মিছেই বইয়ের বোঝা
শ্রাবন জলে হৃদয় ভরো ভরো
আমার ব্যার্থ যৌবন জঞ্জাল
মিছেই পঁচে হচ্ছে গোবর সার
দিপ্তী টুকু নেরে ভাগ করে
দ্বৈত আবেগে ফুটবে ফুল ভার।
এসো কবি লেখো দেখি
সখের দুটি ছড়া
আমার কলম খাতা পড়ে আছে
লেখোনা ভাই দুটি মনের কথা।
বামনি বুড়ি শাঁক কুড়ুনির ঝি
সোনাঝুরি ঢাকলো কলমি লতা
নেনা মাসি যত পারিস খুটে
উদলা গায়ে আলো বাতাস দে।
কোদাল শাবল গাইতি পাথর বোঝা
মাথায় তুমি বইছো অবিরত
আমার পোশাক খুলে নিয়ে ভাই
মাথায় পাঁগড়ি বেধো মনের মত।
নোনা মাটির কাঠুরে মালো মাঝি
রক্ত ঝরাও বাঘ কুমিরের দাঁতে
নাও হে আমার তপ্ত তরল টুকু
উজান গাঙে নাও ভাসিয়ে যাবে।
সোনার ফসল মাটির বুকে হাঁসে
কিষান হাঁসে দরাজ গরিমায়
আমার পাঁজর অস্থি দিয়ে তুমি
লাঙ্গল তোমার শক্ত কোরো ভাই।
আমার তপ্ত শুদ্ধ বায়ু যত
নেরে কামার হাঁপরে তোর ভোরে
ক্লান্ত দেহে ঘুমাবি তুই যখন
বিশ্বাস তোর জ্বলবে অঙ্গিকারে।
দেওয়ার মত আরতো কিছুই নাই
চক্ষু দুটি রইল শুধু বাকি
এই চোখেতে তোমরা সবাই দেখো
সবার মাঝে একটু বাঁচতে চাই।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
শুভ কামনা...